
বাংলাদেশ একটি কৃষি-ভিত্তিক দেশ এবং এটির অর্থনৈতিক অবস্থা মৌলিকভাবে গ্রাম্য অর্থশাস্ত্রে নির্ভর করে। কৃষি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতির প্রধান উপায় এবং প্রাথমিক আয়ের উৎস। এটি দেশের প্রায় মেয়াদোত্তীর্ণ জনসংখ্যার প্রায় আধিকাংশিকের জীবনযাপনের মৌলিক যন্ত্র।
বাংলাদেশের মৌসুমি বর্ষা এবং প্রায় প্রতি মাসে উপযুক্ত পরিবেশ কৃষি উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত। প্রধান উৎপাদন ফসল হিসাবে ধান, পাট, গম, মুসুর ডাল, মসুর ডাল, আলু, পোলার্ড সারে অন্যত্র অন্যান্য বীজ ও ফলের মধ্যে সমাহিত করা যেতে পারে। সহজলভ্যতা ও মাধ্যমিক বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করে প্রধানত বৃহত্তর উৎপাদন করা হয়।
প্রায় পাঁচ কৃষি মৌসুমের জন্য বাংলাদেশে কৃষিবিদের সমুদ্র হুকুমত বাজারের উৎপাদন সম্পর্কে নির্দেশিকা দেয় এবং প্রতিটি মৌসুমে অনুমানিত কৃষিতে মাঝারি প্রায় উপযুক্ত দরে বীজ দেওয়া হয়। সারা বছরের মধ্যে গাছ এবং মাটির মৌলিক পরিমাণ পর্যায়ে উত্তোলন করা হয়। এছাড়াও, অতিরিক্ত আবাদী এবং বেশি প্রচলিত ফল ও পুষ্প বিশেষভাবে উৎপাদন করা হয়। বাংলাদেশে প্রধানত প্রায় ৮০ মিলিয়ন জনের মৌসুমি উৎপাদন করা হয় যা সময়ের প্রবাহের সাথে বিস্তারিত।
বাংলাদেশে কৃষি অর্থনৈতিক খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি দেশের অর্থনৈতিক প্রগতির একটি মৌলিক উপায় এবং প্রায় প্রধান আয়ের উৎস। বাংলাদেশে ক্রমশঃ ৬০-৭০% মানুষের আয় কৃষিতে নির্ভর করে। যেহেতু দেশের বৃহত্তর অংশ গ্রামবাসী, তারা প্রায়ই কৃষিকাজ ও সংস্কারে জীবিত থাকেন।
বাংলাদেশে কৃষিকাজের বৃহত্তর অংশ অনুযায়ী প্রাথমিক উৎপাদন মৌলিক খাত হিসেবে গণ্য হয়। প্রধানত ধান, পাট, গম, মুসুর ডাল, আলু ইত্যাদি ফসল গুলো উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই ফসল গুলো একদম প্রাথমিক খাদ্য সামগ্রী হিসেবে দেশের খাবার সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তাছাড়া, বাংলাদেশে সংগঠিত গ্রামের সাথে আবাদি এবং অপ্রত্যাশিত পরিবর্তনের কারণে কৃষি মাধ্যমে ক্ষেত্রে বৃদ্ধি হচ্ছে। এটি গ্রামীণ অর্থনীতি এবং সমাজের উন্নতির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসাবে গণ্য হয়। এছাড়াও, কৃষি বাজার সংকটের সম্মুখীন অবস্থা থেকে দেশটি নিজেকে পুনর্মুদ্রিত করতে সক্ষম হচ্ছে এবং এটি প্রযুক্তিগত উন্নতি এবং নতুন প্রযুক্তির উপযুক্ত ব্যবহারে এগিয়ে যাচ্ছে।